সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫২ অপরাহ্ন
বংশাল থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ সভাপতির উপর হামলার প্রতিবাদে বিচারের দাবি
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনে গত ১লা ফেব্রুয়ারি ভোট চলাকালিন সময়ে বংশাল থানার ৩৪ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী’লীগ সভাপতি হাজী নাসির উল্যাহ ওয়ালিদের উপর ৩৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মীর সমীরের হামলার অভিযোগ উঠেছে। গত ১লা ফেব্রুয়ারি কাজী আলাউদ্দিন রোডের ভেটেরিনারি পশু হাসপাতালের মূল ফটকে এ হামলা চলান হয়। ব্যাডমিন্টন প্রতীকের প্রার্থী মীর সমীর ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী পূর্ব পরিকল্পীত ভাবে হাজী নাসির উল্যাহ ওয়ালিদকে এতোপাথারি কিল, গুশি,লাথির আঘাত করে রক্তাক্ত অবস্থায় ভেটেরিনারি পশু হাসপাতালের মূল ফটকে ফেলে যায়। এ ব্যাপারে আহত হাজী নাসির উল্যাহ ওয়ালিদের পরিবার ও এলাকাবাসি সন্ত্রাসীর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
এলাকাবাসি মাসুদুর রহমান রানা জানান, আহত নাসির উল্যাহ ওয়ালিদতকে ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকার ওয়ারীর শহীদ খালেদ ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ভর্তি করি। তিনি আরো জানান, ওয়ার্ড আওয়ামী’লীগ সভাপতি নাসির ভাইকে মীর সমীরের নামধারি সন্ত্রাসিরা লাঠি সোঠা দিয়ে এলোপাথারি মারধর করে রক্তাক্ত অবস্থা ফেলে যায়। আমি ঘটনাস্থল থেকে আহত নাসির ভাইকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাই।
মীর সমীরের ছেলে হাজী মীর মনির হোসেন টুটুল, মিদুল,আল আমিন, কাল্লু মিয়া, রকি, সাব্বির, ফয়সাল, চাল চোর জহির, আলতাফ হোসেন, মোশারফ হোসেন নিপুন, শান্ত পাগলা ও লিটন সহ অজ্ঞাত প্রায় ৫০ জন তাকে পরিকল্পীত ভাবে মেরে ফেলার জন্য এ হামলা চালায়।
আওয়ামী’লীগ সভাপতি নাসির উল্লাহ ওয়ালিদের স্ত্রীর বলেন, আমার স্বামী দীর্ঘ তিন তিন বার বংশাল থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। ব্যাডমিন্টন প্রতিকের কাউন্সিলর মীর সমীর ও তার ছেলে পরিকল্পীত ভাবে আমার স্বামীকে হত্যার উদ্দ্যেশ্য যে অর্তকিত হামলা চালিয়েছে তার তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি ও দেশনেন্ত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি যেন অতি দ্রুত সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হয়।
উক্ত ঘটনায় বংশাল থানায় একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।